খরচের চাপ বাড়ছে রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাকশিল্পে। কখনো কর্মীদের মজুরি বৃদ্ধি, কখনো গ্যাস, জ্বালানি তেল ও বিদ্যুতের মূল্যবৃদ্ধির মতো এ রকম ঘটনা এই খাতকে মোকাবিলা করতে হচ্ছে। সর্বশেষ যোগ হয়েছে ঋণের সুদহারের খড়্গ। অথচ এর বিপরীতে পোশাকের কাঙ্ক্ষিত ক্রয়াদেশ আসছে না। আবার মিলছে না পণ্যের ভালো দামও। পাশাপাশি
ইউরোপ-আমেরিকায় মাত্র ৯ ডলারে ডেনিম জিন্স প্যান্ট বিক্রি করে শি-ইন। এতো সস্তায় আড়ম্বরপূর্ণ ফাস্ট ফ্যাশন বাজারে ছেড়ে বাংলাদেশসহ বিশ্বজোড়া পোশাক রপ্তানিকারকদের জন্য উদ্বেগের মধ্যে ফেলে দিয়েছে চীনা রিটেইলারের আগ্রাসী বাজার কৌশল ।
বাগেরহাটের মোংলা রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ এলাকার (ইপিজেড) ভারতীয় মালিকানাধীন একটি প্রতিষ্ঠানের শ্রমিক ছাঁটাইয়ের প্রতিবাদে শুরু হওয়া বিক্ষোভ থেকে সংঘর্ষ ও ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা হয়েছে। গতকাল সোমবার (২৫ মার্চ) গভীর রাতে ভিআইপি ইন্ডাস্ট্রিজ বাংলাদেশ লিমিটেড নামের প্রতিষ্ঠানটির মানবসম্পদ ও প্রশাসন বিভাগের কর্
রপ্তানিসংক্রান্ত নথিপত্র জালিয়াতি করে প্রণোদনা বাগিয়ে নেওয়ার অভিযোগ বিস্তর। এর কারণে প্রকৃত রপ্তানিকারকদের পক্ষ থেকে রপ্তানি-প্রণোদনা যাচাই-বাছাইয়ের দাবিও দীর্ঘদিনের। তবে সে পথে না গিয়ে সরকার এমন এক সময়ে প্রণোদনা কাটছাঁট করল, যখন অর্থনীতিতে নানা সংকট চলছে। ডলার-সংকটে রিজার্ভ ঝুঁকিতে। তৈরি পোশাক রপ্ত
ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) নিট পোশাক রপ্তানিতে প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী চীনকে পেছনে ফেলে শীর্ষ স্থান দখল করেছে বাংলাদেশ। চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর—এই ৯ মাসে বাংলাদেশের রপ্তানিকারকেরা ৯ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের নিট পোশাক রপ্তানি করছে। আর চীন রপ্তানি করেছে ৮ দশমিক ৯৬ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। আজ সোমবার বিজি
শতভাগ আমদানি ও রপ্তানি পণ্য জাহাজীকরণের কাজে ব্যবহৃত চট্টগ্রামের ১৯টি বেসরকারি অপডকে সার্ভিস চার্জ বাড়ানো হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের ব্যয় আরও এক দফা বাড়ল।
কথা হলো ইউরোপের বাজারের দিকে দেশের সবচেয়ে বড় রপ্তানি খাতটি কেন এভাবে তাকিয়ে আছে? কারণ, এটিই একমাত্র না হলেও বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প রপ্তানির সবচেয়ে বড় গন্তব্য। একইভাবে রপ্তানি ক্ষেত্রে প্রতিযোগী দুই দেশ চীন ও ভিয়েতনামই রয়েছে প্রধান আমদানি উৎস হিসেবে। দুই ক্ষেত্রেই এই নির্ভরতাকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ
রপ্তানিমুখী কারখানা বন্ধ থাকলে নানা ধরনের ক্ষতি হয়। এতে করে শুধু উদ্যোক্তারাই যে আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হন, তা কিন্তু নয়। এই যেমন চট্টগ্রাম বন্দর, দেশের প্রধান সমুদ্রবন্দর। পণ্য আমদানি-রপ্তানির সিংহভাগ হয় এই বন্দর দিয়ে। বিগত বছরগুলোতে চট্টগ্রাম বন্দরের পরিচালন সক্ষমতা বাড়ানো হলেও আয়তন বাড়েনি
বাস্তবে এর মধ্যেই খুলে গেছে অনেক অফিস, কারখানা। বাইরে তালা লাগিয়ে ভেতরে কারখানা চালু রাখার একাধিক খবর বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এসেছে। কিন্তু সব ধরনের যানবাহন বন্ধ থাকায় কর্মস্থলে যেতে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে কর্মজীবীদের। অফিসগামী এই মানুষদের অভিযোগ, লকডাউনে রিকশার ভাড়া বেড়েছে দ্বিগুণ।
করোনাভাইরাস মহামারির মধ্যে সরকার যতবার মানুষের চলাচলে বিধিনিষেধ বা লকডাউন আরোপ করেছে সব সময়ই পোশাক কারখানা ও রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো খোলা ছিল। কিন্তু ঈদের পর ১৪ দিনের জন্য যে বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে সেসময় সব ধরনের শিল্প প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে।
পর্যাপ্ত ক্রয় আদেশ পাওয়ার পরও জাহাজ ও কনটেইনার সংকটে পণ্য পাঠাতে পারছেন না তৈরি পোশাক মালিকেরা। সংকটে পড়েছে পুরো রপ্তানি বাণিজ্য। চট্টগ্রামে ১৯টি আইসিডিতে ৫৩ হাজারে বেশি কনটেইনার আটকে আছে। এর মধ্যে সাড়ে ১১ হাজারই রপ্তানিমুখী পোশাকের কনটেইনার। চীন, সিঙ্গাপুর ও কলম্বো বন্দরে জাহাজ ও কনটেইনার জটের কারণ
করোনা ভাইরাস (কোভিড-১৯) এর ফলে সৃষ্ট বৈশ্বিক মহামারীতে ক্ষতিগ্রস্ত অর্থনীতিকে পুনরুদ্ধারের লক্ষ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ; বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি এবং বৈদেশিক মুদ্রার সাশ্রয়;